স্বরূপপুর গ্রামের ইটভাটার মালিক নুরুল ইসলামও একই অভিযোগ করে বলেন, ‘তিনি ছাদিকুজ্জামানের কাছে ১৬ লাখ টাকা পাবেন। টাকার জন্য তাঁকে একাধিকবার ফোন দিলে তিনি ফোন ধরেন না। টাকা না পেয়ে হয়রানির শিকার হয়ে অবশেষে আজ অভিযোগ দিতে বাধ্য হয়েছি।’
একই গ্রামের আব্দুস সাত্তার নামে ইটভাটার মালিক বলেন, ‘ছাদিকুজ্জামানের কাছে তিনি ইট বিক্রির ৮ লাখ টাকা পাবেন। শুধু তিনি একাই নন, দৌলতপুরের অন্তত ১১ জন ইটভাটার মালিক ছাদিকুজ্জামানের কাছে প্রায় দেড় কোটি টাকা পাবেন।’