ঐতিহাসিক শিহাবুদ্দিন তালিশের ‘ফতিয়াই ইব্রিয়া’ গ্রন্থেও দেয়াঙ পাহাড়ের এই কিল্লার উল্লেখ রয়েছে। ওই গ্রন্থে লেখা আছে, ‘কর্ণফুলীর দক্ষিণ তীরবর্তী কর্ণফুলীর মোহনায় আরাকানি দুর্গ, কাঠগড়, মগবাজার, মগঘাট নামে খ্যাত স্থানে আরাকানি পোতাশ্রয় ও সেনাছাউনি রয়েছে।’
বন্দর গ্রামের বাসিন্দা মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমরা প্রাচীন বন্দরের বাসিন্দা। এটি ভাবতে গর্ব হয়। কিন্তু বর্তমানে মোগল রাজত্বকালের প্রাচীন স্মৃতিচিহ্ন কিল্লা পাহাড়, বাতিঘর ও পতাকা স্তম্ভ ধ্বংসের পথে। এটি সংরক্ষণ করা গেলে দেশ-বিদেশের মানুষ বহু কিছু জানতে পারত।’
বৈরাগ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নোয়াব আলী বলেন, কিল্লা পাহাড় সংরক্ষণ করা হলে ইতিহাস জানতে পারবেন মানুষ। পর্যটকেরা আসবেন প্রাচীন এই স্থাপনা দেখতে।