এ ছাড়া চীন সরকারের আর্থিক সহযোগিতায় ২৪৪ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রস্তাবিত ‘বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী হল নির্মাণ প্রকল্পটি’ বর্তমানে মন্ত্রণালয়ে অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন আজ (৬ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অনুষ্ঠানে ছাত্রী হল নির্মাণে সহযোগিতার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শাহনেওয়াজ হোস্টেল ভেঙে ১৫ তলাবিশিষ্ট একটি ছাত্রী হল নির্মাণ, শামসুন নাহার হলের দুটি সম্প্রসারণ ভবন (১০ তলা ও ৬ তলা) নির্মাণ, বিশ্ববিদ্যালয়ের লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ইনস্টিটিউটের বিদ্যমান স্টাফ কোয়ার্টার বি এবং ডি ভবন ভেঙে ১১ তলা ও ৮ তলাবিশিষ্ট দুটি ভবনের সমন্বয়ে একটি ছাত্রী হল নির্মাণ এবং কুয়েত মৈত্রী হলের সম্প্রসারণ ভবন (১০ তলা) নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়েছে।