রেল বিভাগ জানিয়েছে, রহনপুরের শুরুর স্টেশন থেকে রাজশাহী পর্যন্ত ৫টি স্টেশনে সবজি নেওয়ার জন্য ট্রেনটি থামলেও কোনো কৃষিপণ্য তোলা হয়নি। ফলে এই বিশেষ ট্রেন খালি যেতেই বাধ্য হয়। রেল কর্মকর্তাদের দাবি, যথেষ্ট প্রচারণা চালালেও ট্রেনে কৃষিপণ্য পরিবহনে আশানুরূপ সাড়া মেলেনি। আগামী দিনে সাড়া পাওয়া যাবে বলে আশা তাদের।
পাকশী রেলওয়ের সহকারী বাণিজ্যিক কর্মকর্তা এ কে এম নুরুল আলম বলেন, প্রতিদিন এই ট্রেনে ১২০ টন কৃষিপণ্য আনা-নেওয়ার সুবিধা রয়েছে। তবে প্রথম দিনে কৃষিপণ্য না গেলেও রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশন থেকে ১৫০ কেজি ডিমের খালি খাঁচি পরিবহন করা হয়েছে। এই ট্রেনে প্রতি কেজি সবজি ও কৃষিপণ্য পরিবহনে চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর থেকে খরচ পড়বে ১ টাকা ৩০ পয়সা। আর রাজশাহী থেকে খরচ পড়বে সর্বোচ্চ ১ টাকা ১৮ পয়সা। প্রতি শনিবার চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী হয়ে ১৪টি স্টেশন থেকে পণ্য নিয়ে ঢাকায় পৌঁছাবে ট্রেনটি।