এখনো কেন খেলছেন মাহমুদউল্লাহ? কেন বিদায় নিচ্ছেন না? কিছুদিন আগেও এই আলোচনায় চায়ের কাপে ঝড় উঠত। সেই ঝড় থেমেছে। বয়সকে তুড়ি মেরে জাতীয় দলে ফিরে দারুণ খেলছেন মাহমুদউল্লাহ। আসন্ন চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলেও আছেন ৩৮ বছর বয়সী ক্রিকেটার। বিসিবি শেষ পর্যন্ত মাহমুদউল্লাহকে ছুড়ে ফেলতে পারেনি। বয়স একটা বিষয় হয়ে মাহমুদউল্লাহ আর জাতীয় দলের মাঝে দেয়াল তোলার চেষ্টা করলেও তাঁকে আসলে ছুড়ে ফেলতে দেয়নি তাঁর পারফরম্যান্স।
যেকোনো খেলার ক্ষেত্রেই মূল কথা হওয়ার কথা এটা—বয়স নয়, পারফরম্যান্সই দলে থাকার মানদণ্ড। কিন্তু ৩৭ বছর বয়সী রাসেল মাহমুদ জিমিকে ছুড়ে ফেলেছে বাংলাদেশ হকি ফেডারেশন। এপ্রিলে ইন্দোনেশিয়ায় এশিয়ান হকি ফেডারেশন কাপের দল গঠনের জন্য ২০ ফেব্রুয়ারি মওলানা ভাসানী স্টেডিয়ামে খেলোয়াড়দের কুপার টেস্ট ডেকেছে ফেডারেশন, তাতে ডাকা হয়নি জিমিকে। না ডাকার আনুষ্ঠানিক কোনো কারণ দেখায়নি হকি ফেডারেশন। তব ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক লে. কর্নেল (অব.) রিয়াজুল হাসান জানিয়েছেন, ৩২-৩৩ বছরের বেশি বয়সী খেলোয়াড়কে তাঁরা জাতীয় দলের জন্য বিবেচনা করছেন না। পারফরম্যান্স নয়, বয়সটাকেই বড় করে দেখছে হকি ফেডারেশন।