এর উত্তর কিন্তু খুব সোজা। ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে নির্যাতন, চাঁদাবাজি, সহিংসতা ও হত্যার অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া জুলাই-আগস্টের গণ–আন্দোলন ও অভ্যুত্থানের সময় ছাত্রলীগের নৃশংস ভূমিকা কমবেশি সবারই জানা। এমনকি নারী শিক্ষার্থীদের গায়ে হাত তুলতেও দ্বিধা করেনি তারা।
এ জন্যই হয়তো এখন অনেকে, বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া বর্তমান শিক্ষার্থীরা, যারা সরাসরি এই ছাত্রলীগের দ্বারা নির্যাতনের শিকার হয়ে আসছিল, তারা আনন্দিত হচ্ছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এরপর কী?
ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ তো করা হয়েছে। এরপর কি তারা আর নিজেদের কার্যক্রম চালাবে না? সে প্রশ্ন নাহয় বিশ্লেষকেরা ভেবে দেখবেন। অতীতের সরকারগুলো অনেক সংগঠনকে নিষিদ্ধ করার চেষ্টা করেছে কিংবা দাবিয়ে রাখার চেষ্টা করেছে। কিন্তু সফল হয়নি। কেন হয়নি?