অন্যদিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেন কোনাবাড়ীর ইসলাম গার্মেন্টস লিমিটেড, রেজাউল অ্যাপারেলস লিমিটেড, ফ্যাশন সুমিট লিমিটেড, কেএম নোভেলি লিমিটেড, স্বাধীন ফ্যাশন, ফ্যাশন পয়েন্ট, লাইফট্যাক্স লিমিটেড, কানিজ ফ্যাশন, এবিএম ফ্যাশন লিমিটেড, পিএন কম্পোজিট, মুকুল নিটওয়্যার, কটন ক্লাব, এ্যামা সিনট্যাক্স, বেসিক ক্লথিং ও অ্যাপারেলস প্লাসের শ্রমিকেরা। চন্দ্রা এলাকায় মাহমুদ জিনস ও নূরুল স্পিনিং কারখানার শ্রমিকেরাও সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন। এ ছাড়া পানিশাইল এলাকার ডরিন ফ্যাশন, চন্দ্রা এলাকার মাহমুদ জিনস, নূরুল ইসলাম স্পিনিংয়ের শ্রমিকেরা নানা দাবিতে রাস্তায় নেমেছিলেন।
অবরোধের কারণে প্রায়ই দুর্ভোগে পড়েন যানবাহনের চালক ও যাত্রীরা। গাজীপুরের ভিআইপি পরিবহনের চালক কবির হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘শ্রমিকেরা যদি আন্দোলন করে সড়ক অবরোধ ও যানবাহন ভাঙচুর করে তবে এখন থেকে পরিবহনশ্রমিকেরাও আন্দোলন করবে। কারখানা শ্রমিকদের প্রতিহত করা হবে। তারাও শ্রমিক, আমরাও শ্রমিক। তাদের দাবি থাকলে কারখানায় আন্দোলন করবে, আমাদের রাস্তায় কেন আসবে?’