বুড়িচং প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক প্রথম আলোকে বলেন, বন্যার সময় সড়কটি অধিকাংশ অংশেই কোমর বা বুকসমান পানি ছিল। পুরো স্রোত গেছে সড়কের ওপর দিয়ে। এর কারণে তীব্র স্রোতে সড়কের খাড়াতাইয়া, নতুন বাজার, ইছাপুরাসহ কয়েকটি স্থান পুরোপুরি ভেঙে যায়। বন্যার আগেও সড়কটিতে খানাখন্দ ছিল, তবে বন্যার পর অবস্থা বেশি খারাপ হয়ে পড়েছে।
বুড়িচং সদরের সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক মহিউদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, ‘সড়কটির এত খারাপ অবস্থা গত ১৫ বছরের মধ্যে দেখিনি। বুড়িচং থেকে কুমিল্লা শহরে যেতে আগে সময় লাগত ২০ মিনিট, এখন সেখানে ১ ঘণ্টা লেগে যায়।’
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ, কুমিল্লার উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. আদনান ইবনে হাসান প্রথম আলোকে বলেন, বন্যার কারণে সড়কটি বেশি বেহাল ও ভাঙাচোরা হয়ে পড়েছে। এরই মধ্যে সড়কটির সংস্কারকাজের দরপত্রপ্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে সড়কটির সংস্কারকাজ শুরু হবে বলে আশা করছি। এতে মানুষের দুর্ভোগ দূর হবে।