ফরিদা আখতার বলেন, শরীরকে সুস্থ রাখতে ভালো খাবার খেতে হয়। যেকোনো খাবার খেয়ে ভালোভাবে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, আধুনিক উৎপাদনের নামে আধুনিক কৃষির নামে, সার দাও, কীটনাশক দাও, এমনকি বীজটাকেও নষ্ট করে ফেলে। বীজ যেটা আদি ছিল, সেই বীজকেও নষ্ট করে ফেলা হচ্ছে।
খাদ্যনিরাপত্তা ও পরিবেশ সংরক্ষণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে উপদেষ্টা বলেন, তামাক কোম্পানি পার্বত্য এলাকায় গিয়ে জুমচাষের এবং অন্যান্য জমি নিয়ে তামাক চাষ করছে। এ কারণে খাদ্য উৎপাদনের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। পাহাড়ি এলাকায় তামাক চাষের ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা দরকার। পাশাপাশি রাবার চাষও সেখানে হচ্ছে। যত ক্ষতিকর কাজ আছে, সেখানে হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে বক্তারা অর্গানিক খাবারের গুরুত্ব ও পাহাড়ি অর্থনীতির উন্নয়নের ওপর আলোকপাত করেন। পাশাপাশি পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সংরক্ষণের গুরুত্ব তুলে ধরেন। তাঁরা বলেন, শুধু অর্গানিক খাবার নয়, পাহাড়ি অঞ্চলের শস্য এবং ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি সংরক্ষণ করতে হবে, যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এর উপকার পায়।