অমিত রঞ্জন দে বলেন, একটি কঠিন সময় অতিক্রম করছে দেশ। স্বৈরাচারের পতন হলেও বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম এখনো শেষ হয়নি। বৈষম্যমুক্ত, সাম্যবাদী সমাজ প্রতিষ্ঠার পথ যত দুর্গম হোক না কেন, দুর্দম গতিতে সেই পথে চলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।
এ পর্বে বক্তারা সত্যেন সেনের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে তাঁর দেখানো পথে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় সমৃদ্ধ, মৌলবাদমুক্ত, শোষণহীন, সাম্যবাদী সমাজ গঠনের লক্ষ্যে আজীবন লড়াই-সংগ্রাম চালানোর প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। সভায় অন্য বক্তারা বলেন, ১৯০৭ সালের ২৮ মার্চ জন্মগ্রহণ করা সত্যেন সেন আজীবন সত্য, সুন্দর, ন্যায়ের পক্ষে কথা বলেছেন। ছাত্রজীবন থেকেই নানা ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন তিনি। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে ছিল তাঁর সরব উপস্থিতি।