Homeদেশের গণমাধ্যমেঅ্যারোবিক ব্যায়ামের এই উপকারিতাগুলো জানেন?

অ্যারোবিক ব্যায়ামের এই উপকারিতাগুলো জানেন?


সুস্থতার জন্য নিয়মিত কায়িক পরিশ্রম বা ব্যায়ামের বিকল্প নেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সর্বোত্তম ধরনের ব্যায়াম হলো অ্যারোবিক ব্যায়াম। অ্যারোবিক ব্যায়াম হচ্ছে কার্ডিওভাসকুলার ব্যায়াম, যা হৃদপিণ্ডকে পাম্প করে। এই ব্যায়ামের সময় রক্ত সারা শরীরে দ্রুত পাম্প করে এবং ফুসফুস বেশি অক্সিজেন গ্রহণ করে। অ্যারোবিক শব্দের অর্থ হলো অক্সিজেন সহ, অর্থাৎ আপনার শ্বাস-প্রশ্বাস পেশীতে অক্সিজেনের পরিমাণ নির্ধারণ করে। পেশীতে অক্সিজেন ব্যায়াম করার শক্তি দেয়। আপনার শরীর অক্সিজেনের সংমিশ্রণে সঞ্চিত কার্বোহাইড্রেট এবং চর্বি ব্যবহার করে এই শক্তি তৈরি করে।

কজন সুস্থ-সবল মানুষের জন্য প্রতিদিন ৩০ মিনিট অ্যারোবিক ব্যায়াম করা জরুরি। কিন্তু কেউ চাইলে এর বেশি করতে পারেন। তবে তা নির্ভর করবে তাঁর শারীরিক সুস্থতা ও সক্ষমতার ওপর। গবেষকদের মতে, একজন সুস্থ ব্যক্তির জন্য সপ্তাহে ৩০০ মিনিট অ্যারোবিক ব্যায়াম যথেষ্ট।

কোনগুলো অ্যারোবিক ব্যায়াম?
সাইকেল চালানো, সিঁড়ি বেয়ে ওঠা, জোরে হাঁটা, দৌড়ানো, দড়ি লাফ, অ্যারোবিক নৃত্য, সাঁতার কাটা অ্যারোবিক ব্যায়াম। এছারাপ বিভিন্ন ধরনের খেলা যেমন ভলিবল, বাস্কেটবল খেলাও অ্যারোবিক ব্যায়াম। 

অ্যারোবিক ব্যায়ামের উপকারিতা

  • অ্যারোবিক ব্যায়াম চর্বি পোড়াতে, পেশীর ভর বাড়াতে এবং হাড়কে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।
  • অ্যারোবিক ব্যায়ামের ফলে শরীরে এন্ডোরফিন নামে একধরনের রাসায়নিক নিঃসরণ হয়, যার কারণে বিষণ্নতা বা ডিপ্রেশন কমে যায়।
  • ধরনের ব্যায়ামের ফলে ক্যালরি ক্ষয় হয় সহজে, ফলে ওজন কমে। 
  • অ্যারোবিক ব্যায়ামের ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে, ফুসফুসের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। 
  • উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, স্ট্রোক ও স্থুলতার ঝুঁকি কমায় অ্যারোবিক ব্যায়াম। 
  • ধমনী পরিষ্কার রাখে এই ব্যায়াম। পাশাপাশি বৃদ্ধি করে ভালো কোলেস্টেরল। 

তথ্যসূত্র: ওয়েবএমডি 





Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত