Homeজাতীয়ফিরে গেল জাইকা,র‌্যাপিড পাশের কি হবে!

ফিরে গেল জাইকা,র‌্যাপিড পাশের কি হবে!


মেট্রোরেলের সুবাদে র‍্যাপিড পাস কার্ডকে চিনেছে নগরবাসী। শুধু মেট্রোরেল নয়, এ সুবিধা পাওয়ার কথা ছিল বাস, ট্রেন এবং নৌযানে যাতায়াতের ক্ষেত্রেও। কিন্তু ৭ বছর পেরিয়ে গেলেও তার বাস্তবায়ন নেই বললেই চলে। এরইমধ্যে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ায় অর্থায়ন থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে জাইকা।

 

 

 

 

রাজধানীতে র‌্যাপিড পাস সুবিধা বাস্তবায়নে জাইকার কারিগরি সহযোগিতা নিয়েছিল ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ। তবে চলতি বছরের জুনে সংস্থাটির ক্লিয়ারিং হাউজ ফেইজ-২ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে কেবল মেট্রোরেল ছাড়া আর কোথাও এমন সুবিধা পাননি নগরবাসী।

র‌্যাপিড পাস সুবিধা পুরোপুরি চালু না হওয়ার জন্য বাস মালিকদের দোষারোপ করা হলেও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির দাবি, তারাও চান সুশৃঙ্খল এবং আধুনিক গণপরিবহন ব্যবস্থা।

বাংলাদেশে সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির ট্রেজারার এহসান আহমেদ খোকন বলেন, এমন হলে আমাদের জন্য ভালো। শুধু চালক গাড়ি চালাবে। আমাদের অন্য কোনো কর্মী নিতে হবে না। ভাড়া নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো ঝামেলা হবে না। র‌্যাপিড পাস ব্যবহার করে যাত্রীরা উঠবে আবার নামবে। আমরাও চাই পরিবহন ব্যবস্থার উন্নতি হোক।

প্রকল্প পরিচালক মো. মামুনুর রহমান বলেন, অনেক চেষ্টার পরও র‌্যাপিড পাস সবার জন্য উন্মুক্ত করা সম্ভব হয়নি। শেষ পর্যন্ত জাইকার কাছে ২০২৫ সাল পর্যন্ত কারিগরি সহায়তা চাওয়া হলেও তারা তাতে রাজি হয়নি। তাই বাধ্য হয়ে নিজস্ব অর্থায়নে বাকি কাজ শেষ করতে বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ।

যোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রকল্প নেওয়ার সময়ই বাস্তবায়নের মেয়াদ এবং প্রতিবন্ধকতাগুলো সঠিকভাবে বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।

প্রসঙ্গত, এর আগে মেট্রোরেল ভ্রমণের নিজস্ব কার্ড ম্যাস র‍্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) পাসের নতুন রেজিস্ট্রেশন সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে মেট্রোরেল পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ডিএমটিসিএলের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে এই তথ্য জানানো হয়।





Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত