পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, প্লাস্টিক-দূষণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এক্সটেন্ডেড প্রডিউসার রেস্পন্সিবিলিটি (ইপিআর) নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হবে। উৎপাদকদের তাদের পণ্যের জীবনচক্রের শেষ পর্যন্ত দায়িত্ব গ্রহণ করতে হবে। এই নির্দেশিকার মাধ্যমে প্লাস্টিক বর্জ্যের পুনঃব্যবহার, পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ এবং নিরাপদ ব্যবস্থাপনার সুযোগ বৃদ্ধি পাবে।
বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্লাস্টিক-দূষণ নিয়ন্ত্রণে এক্সটেন্ডেড প্রডিউসার রেস্পন্সিবিলিটি (ইপিআর) বিষয়ে নির্দেশিকা প্রণয়ন সংক্রান্ত এক সভায় বক্তব্য প্রদানকালে পরিবেশ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
সভায় সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, সব অংশীজনের সম্মিলিত প্রচেষ্টাই প্লাস্টিক-দূষণ রোধে কার্যকর সমাধান দিতে পারে, যা পরিবেশবান্ধব উন্নয়নের পথে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেবে।
তিনি বলেন, পলিথিন ও মাইক্রোপ্লাস্টিক যে কত ক্ষতিকর তা জনগণকে জানাতে হবে। মানুষের মনোজগতে পরিবর্তন আনতে হবে। সবাই মিলে কাজ করেই প্লাস্টিক সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব, অতিরিক্ত সচিবসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।