জমজমাট কনসার্টের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছিল বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ১১তম আসর। তবে ফাইনালে তেমন কোনো চমক জাগানো পরিকল্পনা নেই বিসিবির। জানা গেছে, সরকারে বেশ কয়েকটি বিষয়কে গুরুত্ব দিয়েই ফাইনাল অনুষ্ঠান সাজানো হচ্ছে। তারুণ্য উৎসবকে গুরুত্ব দিয়েই কাজ করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। একই সঙ্গে লিগ পর্বের মতোই থাকছে না কোনো আতশবাজির প্রজ্জ্বলনও।
এবারের আসরের শুরু থেকেই পরিবেশবান্ধব দিকগুলোকে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছে বিসিবি। বেশ কিছু পদক্ষেপও নিতে দেখা গেছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়কে। তাদের নির্দেশনাতেই প্রকৃতির ক্ষতির কথা বিবেচনা করে ফাইনালেও রাখা হচ্ছে না কোনো আতশবাজি প্রজ্জ্বলন অনুষ্ঠান। শুধুমাত্র লেজার শো-ই থাকবে মূল আকর্ষণ। ম্যাচের শেষে কিছু সময়ের জন্য এটি উপভোগের সুযোগ পাবেন গ্যালারিতে থাকা দর্শকরা। ইতিমধ্যে সেভাবেই প্রস্তুতি নিয়েছে বিসিবি। ফাইনাল অনুষ্ঠানে ড্রোনের মাধ্যমে জুলাই গ্রাফিতি তুলে ধরার পরিকল্পনা থাকলেও ব্যয়বহুল হওয়াতে আপাতত সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে বিসিবি।