Homeঅর্থনীতি১০ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ‘অথোরাইজড ইকোনমিক অপারেটরের’ মর্যাদা

১০ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ‘অথোরাইজড ইকোনমিক অপারেটরের’ মর্যাদা


দেশের ১০টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে অথোরাইজড ইকোনমিক অপারেটরের (এইও) মর্যাদা দিয়েছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)। রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) এই ১০ প্রতিষ্ঠানকে এমন মর্যাদা দেওয়া হয়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই মর্যাদা অনেকটা বিমানবন্দরের ‘গ্রিন চ্যানেল’ এর মতো। এই লাইসেন্স থাকলে বেশ কিছু ক্ষেত্রে কাস্টমস চেক এড়িয়ে বন্দর পণ্য খালাস করা সম্ভব। এর ফলে উৎপাদন বা রফতানির লিড টাইম অনেক কমে আসে এবং বন্দরের ওপর চাপ কমে।

অথোরাইজড ইকোনমিক অপারেটরের মর্যাদা পাওয়া কোম্পানিগুলো হলো— ইউনিলিভার, বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড, জিপিএইচ ইস্পাত, বিএসআরএম, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি, পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, ফেয়ার ইলেকট্রনিক্স, এসিআই গোদরেজ অ্যাগ্রোভেট প্রাইভেট লিমিটেড ফিড ডিভিশন, টোয়া পার্সোনাল প্রোটেক্টিভ ডিভাইস বাংলাদেশ লিমিটেড।

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী জানান, এই লাইসেন্স ব্যবসায় নতুন কোনও বাধা তৈরি করার পরিবর্তে কোম্পানিগুলোর গুড প্র্যাকটিসকে উৎসাহিত করবে। এই লাইসেন্স তারাই পাবেন যাদের ভোক্তা অধিকার, ট্যাক্স কমপ্লায়েন্স, গভর্নেন্স, ইত্যাদি ব্যাপারে শক্ত ট্র্যাক রেকর্ড রয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের এক পোস্টে আশিক চৌধুরী বলেছেন, উন্নত বিশ্বে অথোরাইজড ইকোনমিক অপারেটরের ধারণাটি বেশ কমন। ২০১৩ সালেই বাংলাদেশ সরকার এই কনসেপ্ট কাগজে কলমে চালু করলেও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো কখনও বাস্তবিক অর্থে এই সুবিধাটি ব্যবহার করতে পারেনি। বিডার দায়িত্ব বাংলাদেশে ‘ইজ অব ডুইং’ বিজনেস বা ব্যবসায় সহজতা আনা। আমাদের জন্য এই কেস-এ চ্যালেঞ্জ ছিল আসলে সরকারের মধ্যে ‘ইজ অব ডুইং বিজনেস’ চালু করা।

গত ২১ অক্টোবর এনবিআর আর বিডা যৌথভাবে সিদ্ধান্ত নেয়, আগামী মার্চের মধ্যে এই সুবিধা আবার চালু করা হবে।





Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত