এর আগে সিলেটের ব্যাটিং দেখে অবশ্য মনেই হয়নি ম্যাচটা টি–টোয়েন্টি। তিন ছক্কা আর এক চারে জর্জ মানসির ১৩ বলে ২৮ রানের ব্যতিক্রমী ইনিংসটি বাদ দিলে ঘরের মাঠে সিলেটের ব্যাটিংটা হয়েছে এক কথায় বাজে।
ফ্লিক শটে অধিনায়ক আরিফুল হক চোখে লেগে থাকার মতো একটি ছক্কা মেরেছেন স্কয়ার লেগের ওপর দিয়ে। এক বাউন্ডারির সঙ্গে আরিফুল ছক্কা মেরেছেন আরও দুটি। কিন্তু ১৯তম ওভারের প্রথম বলে আউট হওয়ার আগে ৩৬ রান করতে তাঁর লেগেছে ২৯ বল।
অন্য ব্যাটসম্যানরা তো শুধু নেমেছেন আর উঠেছেন। অথচ এমন নয় যে সিলেটের উইকেট হঠাৎ করে খুব ব্যাটিংবিরোধী আচরণ শুরু করেছে। সুষম বাউন্সের উইকেটে বল ব্যাটে এসেছে ঠিকঠাক। দুই ম্যাচেই পরে ব্যাট করে জেতা দলকে কোনো সংগ্রামই করতে হয়নি যার যার ছোট লক্ষ্য পেরোতে।
তাহলে প্রথম ব্যাট করা দলের কেন ওই দশা? আসলে শট খেলায় ভুল করলে অথবা ভুল করে শট খেললে উইকেটের কী দায় পড়েছে ব্যাটসম্যানকে সাহায্য করার!