পিডিবির দুজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, বিদ্যুৎ বিভাগের অনুমোদন ছাড়া পিডিবি এমন সিদ্ধান্ত নিতে পারে না, এটা অবৈধ। সাবেক চেয়ারম্যানের সঙ্গে বেসরকারি খাতের বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালিকদের বোঝাপড়া ছিল। এ কারণে তিনি তাঁদের সুবিধা দিয়েছেন।
এ অভিযোগের বিষয়ে মাহবুবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, বকেয়া বিল পরিশোধে পিডিবি হিমশিম খাচ্ছিল। তাই আউটেজের টাকা আদায় স্থগিত করা হয়েছিল, বাতিল করা হয়নি। না হলে বিদ্যুৎকেন্দ্র চালাতে পারত না। তাঁর দাবি, বিদ্যুৎ বিভাগের পরামর্শে সিদ্ধান্ত নিয়ে বিদ্যুৎ বিভাগকে তা অবহিত করা হয়েছিল। তবে বিদ্যুৎ বিভাগের লিখিত অনুমোদন ছাড়া পিডিবি চুক্তির শর্ত স্থগিত করতে পারে কি না, এমন প্রশ্নের কোনো উত্তর দেননি তিনি।
পিডিবি সূত্র বলছে, উৎপাদনের নির্দেশনা দিলেও কেন্দ্রগুলো বিদ্যুৎ উৎপাদন করত না। ফলে ২০২২ সালের জুলাই থেকে দেশে ব্যাপক লোডশেডিং শুরু হয়। পিডিবির নতুন চেয়ারম্যান মো. রেজাউল করিম প্রথম আলোকে বলেন, ধীরে ধীরে সবকিছু সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। বকেয়া বিল পরিশোধ করা হচ্ছে। বিল পরিশোধ করে আউটেজ আবার চালু করা হবে।